দীর্ঘ ১৮ বছর প্রবাসে থাকার পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। লন্ডন থেকে তাঁর প্রত্যাবর্তনের খবরে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁর দেশে ফেরা দলটির সাংগঠনিক কার্যক্রমে নতুন গতি আনবে এবং আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক মাঠে বড় প্রভাব ফেলবে।
তারেক রহমান ২০০৮ সালে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান এবং এরপর থেকে সেখানেই অবস্থান করেন। প্রবাসে থেকেও তিনি ভার্চুয়াল মাধ্যমে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা ও আন্দোলনের দিকনির্দেশনা দিয়ে আসছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন ও আন্দোলনে তাঁর নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
তবে বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সহিংসতার প্রেক্ষাপটে তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন বিভিন্ন মহল। নির্বাচন ঘিরে সহিংস ঘটনার তথ্য সামনে আসায় তাঁর আগমনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি উঠেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যা নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার সূচনা করতে পারে।
মন্তব্য করুন: