বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ন্যায় ও সততা ব্যতিরেকে পৃথিবীর কোনো দেশ ওপরে উঠতে পারে না। যাঁরা অন্যায়-অপরাধ করার পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁরা অন্যায়কারী রয়েছেন, তাঁদের ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। শনিবার বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার আজিজিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বি এম ও
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ন্যায় ও সততা ব্যতিরেকে পৃথিবীর কোনো দেশ ওপরে উঠতে পারে না। যাঁরা অন্যায়-অপরাধ করার পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁরা অন্যায়কারী রয়েছেন, তাঁদের ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।
শনিবার বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার আজিজিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন।
মোরেলগঞ্জ পৌর বিএনপির সদস্যসচিব অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আল আজাদের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক শামীমুর রহমান, গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মোরশেদ আসিফ প্রমুখ।
মঈন খান বলেন, ছাত্র–জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে এ দেশের দেড় দশকের স্বৈরাচারী শাসকের পতন হয়েছে। যারা স্বৈরশাসক তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। ছাত্রদের আত্মত্যাগের ফলেই দেশ স্বাধীন হয়েছে। একমাত্র ছাত্ররাই দেশের জন্য গুলির সামনে বুক পেতে দিতে পারেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ গুলির সামনে দাঁড়াতে গেলে অনেক কিছু চিন্তা করে, তখন ওই রাজনীতিবিদ চিন্তা করে আমার পরিবার রয়েছে, আমার গৃহ–সম্পত্তি রয়েছে, আমার সমাজে অবস্থান রয়েছে, আমি কি গুলি খেয়ে মরে যাব? পক্ষান্তরে একজন ছাত্র দেশ ও নীতির জন্য গুলির মুখে বুক চিতিয়ে দেয়। কারণ, তার ক্ষমতার প্রতি আকর্ষণ নেই। সম্পদের প্রতি আকর্ষণ নেই।’
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, বৈষম্যহীন এই বাংলাদেশে কোনো অন্যায় থাকবে না। এ দেশে আর কেউ অন্যায় করতে পারবে না। অন্যায় ও জুলুমকারীরা যত ক্ষমতাবান হোক না কেন, তাদের শেখ হাসিনাকে দেখে শিক্ষা নিতে হবে।
মন্তব্য করুন: