গাজা উপত্যকায় দুর্ভিক্ষের মাত্রা কমানোর জন্য জাতিসংঘ দৈনিক নয়টি বেকারিতে তিন লাখ রুটি তৈরি করছে। তবুও চাহিদার তুলনায় এটি যথেষ্ট নয়, তাই আরও ৩০টি বেকারি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইসরাইলি অবরোধের কারণে দীর্ঘ সময় ত্রাণ পৌঁছাতে পারেনি, যা খাদ্য সংকটকে আরও তীব্র করেছে। আগস্ট শেষে গাজা ও আশপাশের অঞ্চলকে জাতিসংঘ দুর্ভিক্ষের নগরী ঘোষণা করেছে।
হামাস-ইসরাইল অস্ত্রবিরতির পর ত্রাণ ঢুকতে শুরু করায় বেকারিগুলো পুনরায় চালু হয়েছে। গাজায় প্রতিদিন প্রায় ৫৬০ টন খাবার আসলেও গাজা সিটি এবং উত্তরাঞ্চলে ত্রাণ পৌঁছানো কঠিন। জাতিসংঘ দ্রুত সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির মুখপাত্র আবির এতেফা জানিয়েছেন, সহযোগিতায় দ্রুত কাজ করলে দুর্ভিক্ষ কাটানো সম্ভব হবে। আগামী তিন মাসে ১৬ লাখ গাজাবাসীর কাছে খাদ্য পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ইউনিসেফ শিশুদের পুষ্টি সহায়তাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে, কারণ ৫০ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির ঝুঁকিতে রয়েছেন।
মন্তব্য করুন: