মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে বাস্তবজীবনে বিজ্ঞান চর্চাকে উদ্বুদ্ধ করতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪’। রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে এই উৎসব। এ উৎসবে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অর্থাৎ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা ফ্রি রেজিস্ট্রে
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে বাস্তবজীবনে বিজ্ঞান চর্চাকে উদ্বুদ্ধ করতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪’। রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে এই উৎসব।
এ উৎসবে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অর্থাৎ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে অংশ নিতে পারবে।
এবারের সায়েন্স ফেস্টে জুনিয়র সায়েন্টিস্ট হান্টের (প্রজেক্ট শো) চ্যাম্পিয়নের জন্য ৬০ হাজার, রানারআপের জন্য ৪০ হাজার, তৃতীয় স্থান ৩০ হাজার, ৪র্থ স্থান ২০ হাজার এবং ৫ম স্থান অধিকারকারীর জন্য ১০ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে থাকছে।
রুবিক্স কিউব প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ১৫ হাজার, রানারআপ ১০ হাজার, তৃতীয় স্থান অধিকারকারীর জন্য ৫ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে থাকছে।
ফেস্টে অন্যান্য আয়োজনের মধ্যে রয়েছে- ইনস্ট্যান্ট প্রবলেম সলভিং ও পুরস্কার, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি ও অ্যাস্ট্রোনমি বুথ, সায়েন্টিফিক ডকুমেন্টারি শোয়িং, ক্যারিয়ার বুথ ইত্যাদি।
শুধু জুনিয়র সায়েন্টিস্ট হান্ট ও রুবিক্স কিউবে রেজিস্ট্রেশনকৃত শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে থাকছে টি-শার্ট, সকালের নাস্তা ও মধ্যাহ্নভোজ, সার্টিফিকেট, মেডেল এবং ক্রেস্ট।
আয়োজকরা বলছে, প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে আসা সব শিক্ষার্থীর জন্য উন্মুক্ত। এই অনুষ্ঠান সব বয়সের দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত।
আয়োজন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম বলেন, শিবির এই দেশকে নিয়ে অনেক উঁচুতে স্বপ্ন দেখে। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তরুণ প্রজন্মকে উৎসাহিত করতে চায়। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, ভার্চুয়াল রিয়েলিটির জামানায় টিকে থাকতে হলে বিজ্ঞানচর্চার বিকল্প নেই। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই শিবির আয়োজন করছে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪’। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ হোক অন্যতম অংশীদার।
তিনি আরও বলেন, এই উৎসব ঢাকার শাখাগুলো আয়োজন করলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে আমরা সব লজিস্টিক সাপোর্ট দিচ্ছি।
মন্তব্য করুন: